ক্রমিক নং |
ভূমি মালিকগণকে যে সব সেবা প্রদান করা হয় তা নিম্নরুপ |
ভূমি মালিকগন যেসকল সেবা যে ভাবে পেতে পারেন তা নিম্নরুপ |
01 |
মাঠজরিপ চলাকালীন সময়ে ভূমি মালিকের প্রতিটি প্লটে গিয়ে নকশা প্রস্তুত ও কাগজপত্র দেখে মাঠপর্চা দেয়া হয় ।
|
মাঠজরিপ চলাকালীন সময়ে ভূমি মালিকগন তাহাদের নিজ নিজ ভূমি খন্ডের আইল সীমানা সঠিক ভাবে চিহ্নিত করে রাখবে এবং জরিপকারকদের সেভাবে দেখিয়ে দিয়ে নিজেদের প্লটটির নকশা প্রস্তুত করে নিতে পারেন । |
02 |
মাঠজরিপে ভূমি মালিকের প্রতিটি ভূখন্ডের মালিকানা নিশ্চত করার লক্ষ প্রাথমিক ভাবে কাগজপত্র দেখা হয় ও জমির সঠিক রেকর্ড প্রণয়ণে চেষ্টা করা হয় ।
|
খানাপুরী স্তরে জমির পূর্ববতী জরিপের দঠস নম্বর ,খতিয়ান নম্বর ,দলিল পত্র এবং মালিকানার স্বপক্ষে প্রয়োজনীয় অন্যান্য কাগজপত্র দেখে জমির সঠিক রেকর্ড প্রণয়ণে সহায়তা করবেন । |
03 |
ভূমি মালিকের নাম ঠিকানা ও জমির দাগ খতিয়ান সহ প্রতিটি জমির পর্চা প্রদান করা হয়। |
ভূমি মালিকদের পর্চা বুঝে নিতে পারবেন এবং ভুল ভ্রান্তি যাচাই করতে পারবেন । |
04 |
মাঠপর্চায় কোনরুপ ভূলভ্রান্তি পরিলক্ষিত হলে ভূমি মালিকের নিকট হতে ‘‘বিবাদ’’(Dispute) নেয়া হয় । এসব ’’বিবাদ’’ বা (Dispute) এর বিষয়ে তসদিক ক্যাম্পে শুনানীর মাধ্যমে নিস্পত্তি করা হয় । |
পর্চায় মালিকানা সংক্রান্ত অথবা জমি কম বা বেশি হওয়া অথবা যে কোনরুপ ভূলভ্রান্তি পরিলক্ষিত হলে ভূমি মালিক ‘‘বিবাদ’’(Dispute) দাখিল করতে পারেন । |
05 |
তসদিক (সত্যায়িত) স্তরে একজন কানুনগো বা রাজস্ব অফিসার খানাপুরী ও বুঝরত স্তরের প্রনীত খতিয়ান তসদিক (সত্যায়িত) করেন। এ সত্মরে প্রতিটি ভূমি মালিকগণকে তাদের ভুমির মালিকানা সংক্রামত্ম সকল কাগজ পত্র ও প্রমানাদি যাচাই করে বুঝরত স্তরের প্রনীত খতিয়ান তসদিক ও ভুমি মালিকগন কর্তৃক দাখিল কৃত প্রতিটি ‘‘বিবাদ’’(Dispute) শুনানীর মাধ্যমে নিস্পত্তি করে থাকেন । |
মাঠ পর্যায়ে হাতে হাতে দেয়া প্রতিটি পর্চা তসদিক ক্যাম্পে/ টেবিলে এসে নিজ নিজ পর্চা দলিল পত্র সহ অন্যান্য কাগজ পত্র প্রদর্শন করে তসদিক (সত্যায়িত) করিয়ে নিতে পারেন ।এ সত্মরেও ভুমি মালিকগণ তাদের ভুমি কম বা বেশি বা মালিকানা সংক্রান্ত যে কোন সমস্যার ‘‘বিবাদ’’(Dispute) দাখিল করতে পারেন । |
06 |
তসদিক সমাপ্তির পর খতিয়ান জনসাধারনের জন্য ৩০ দিন উন্মুক্ত রাখা হয় এবং এ পর্যায়ে মালিকদের নামের প্রথম অক্ষর অনুসারে খতিয়ানে একটি নতুন নম্বর প্রদান করা হয়। ডিপি খতিয়ানে ভূমি মালিকের র্কোট ফি সহ আপত্তি নেয়া হয়।
|
ভুমি মালিক গণ তাদের তসদিক কৃত খতিয়ানটির নতুন নমবর অর্থাৎ ডিপি নম্বরটি সংগ্রহের জন্য নিজ নিজ পর্চাসহ খসড়া প্রকাশনা (ডিপি) ক্যাম্পে উপস্থিত হতে পারেন । মালিকগণ তাদের ভুমি কম বা বেশি বা মালিকানা সংক্রামত্ম যে কোন সমস্যার ক্ষেত্রে (ডিপি) ক্যাম্পে সরকার নির্ধারিত ২০.০০ টাকার র্কোাট ফি দিয়ে আপত্তি দায়ের করতে পারেন । |
07 |
আপত্তি শুনানী সত্মরে ডিপি চলাকালে গৃহীত আপত্তি মামলা সমুহ সংশিস্নষ্ট পক্ষগণকে নোটিশ ইস্যু মারফত অবহিত করে নির্দিষ্ট তারিখ, সময় ও স্থানে শুনানি গ্রহন করে নিস্পত্তি করা হয়। দেওয়ানী কার্যবিধি অনুসরণে এটি একটি বিচারিক কার্যক্রম । আপত্তি অফিসার পÿগণকে বিস্তারিত শুনানি দিয়ে কেস নথিতে লিপিবদ্ধ ও পর্যালোচনা করে তার সিদ্ধান্ত জানাবেন এবং আইনানুযায়ী প্রস্তুতকৃত রেকর্ডে প্রয়োজনীয় সংশোধন আনবেন । |
আপত্তি শুনানিতে পক্ষগণ নিজে অথবা প্রয়োজনে মনোনীত প্রতিনিধির মাধ্যমে নিজ নিজ দাবী ‘‘আপত্তি অফিসারের’’ নিকট উপস্থাপন করতে পারেন । আপত্তির রায়ে নকল সেটেলমেন্ট অফিসার বরাবর সরকার নির্ধারিত কোর্ট ফি জমা দিয়ে সংরহ করতে পাববেন । আপত্তির রায়ে সংক্ষুব্ধ যে কোন পক্ষ ৩১ বিধিতে আপত্তি দায়ের করতে পারেন । |
08
|
ভূমি মালিকগনের ৩১ বিধিতে দায়ের কৃত আপিলের শুনানি একজন সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার / চর্জ অফিসার / অথবা জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার করে থাকেন । আপিল স্তরের নির্ধাারিত রেকর্ডই চূড়ান্ত রেকর্ড হিসেবে বিবেচিত হবে ।
|
এ সত্মরে পক্ষগণ নিজে অথবা প্রয়োজনে মনোনীত প্রতিনিধির মাধ্যমে নিজ নিজ দাবী ‘‘ আপিল অফিসারের’’ নিকট উপস্থাপন করতে পারেন ।
|
09 |
আপীল শুনানীর পর নকসা ও রেকর্ড চূড়ান্ত মুদ্রনের জন্য ছাপা খানায় প্রেরণ করা হয় । ছাপা নকশা ও পর্চা মুদ্রন শেষে ভূমি মালিকগণকে সেগুলো সরবরাহ প্রদান করা হয় |
চুড়ান্ত প্রকাশিত নকশা ও রেকর্ড সরকার নির্ধারিত ফি প্রদান করে ক্রয় করতে পারেন |
10 |
মৌজার সীমানা সম্পর্কীত বিষয়ে যে কোন বিরোধের ক্ষেত্রে সেটেলমেন্ট অফিসার খানাপপুরী কাম বুঝারত স্তরে উক্ত বিরোধ নিস্পত্তি করবেন । |
ভুমি মালিক গণ বাউন্ডারী কেস দখিল করেও প্রতিকার চাইতে পারেন । |
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS